বন্ধ্যাত্বের কারণ

সন্তান ধারণে ব্যর্থতার কারণ অগণিত। কারণ যা-ই হোক, প্রতিটি ক্ষেত্রে বিশেষ চিকিৎসা বিদ্যমান। তবে কারণগুলো নিরূপণের পদ্ধতি ও চিকিৎসাপদ্ধতি সহজতর ও স্বল্প ব্যয়সাপেক্ষ থেকে শুরু করে জটিলতম ও বহুল ব্যয়সাপেক্ষ পর্যন্ত হতে পারে।

 

.ডিম্বাণু তৈরি হওয়া (অনেক কারণে ডিম্বাণু তৈরি হয় না)
.ডিম্বনালি বন্ধ হয়ে গেলে কিংবা কার্যক্রম না থাকলে।
.এন্ডোমেট্রিওসিস নামক ডিজিজের ফলে।
.জরায়ুতে টিউমার হলে।
.জরায়ুগ্রীবার শুক্রাণুর প্রতি শত্রুভাবাপন্ন ভাব থাকলে।

 

পুরুষদের মধ্যে মুখ্য কারণ হলোঃ


.শুক্রাণুর পরিমাণ কম থাকলে।
.শুক্রাণুর আকৃতি স্বাভাবিক না থাকলে।
.শুক্রাণুর চলাচল স্বাভাবিক না থাকলে।
.শুক্রাণু অনুপস্থিত থাকলে।
.মিলনে স্বামীর অক্ষমতা থাকলে।

 

এ ছাড়া সমিমলিত সমস্যার কারণে না হতে পারে এবং কখনো কখনো উভয়ের কোনো কারণ ছাড়াই সন্তান না হতে পারে। যখন কোনো নির্দিষ্ট কারণ খুঁজে না পাওয়া যায়, তখন তাকে ব্যাখ্যাহীন বন্ধ্যাত্ব বলে।